ওয়াশিংটন: টাইম ম্যাগাজিনের পর আরও এক মার্কিন সংবাদপত্রের সমালোচনার মুখে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ৷ দ্য ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রীকে ট্র্যাজিক চরিত্র আখ্যা দেওয়া হয়েছে ৷ ভারতীয় অর্থনাতিতে উদারিকরণের প্রবক্তাকে একটি আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের প্রধান বলেছে মার্কিন পত্রিকাটি৷ মনমোহন ইতিহাসের পাতায় একজন ব্যর্থ হিসেবে নাম লেখানোর পথেই চলেছেন বলে মন্তব্য করেছে পত্রিকাটি ৷ আদ্যন্ত ভালোমানুষ, বিনয়ী এবং বুদ্ধিজীবী হিসেবে মনমোহনের যে ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে তাও এখন ধূলিসাত্ হতে বসেছে মন্তব্য করে পত্রিকাটিতে লেখা হয়েছে, ৭৯ বছরের মৃদুভাষী, লাজুক মনমোহন এখন যেন একজন দ্বিধাগ্রস্ত এবং নখদন্তহীন আমলার৷ তিনি এখন একটি চূড়ান্ত দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের মাথায় বসে রয়েছেন৷
পত্রিকাটি বলেছে, মনমোহনের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে আর্থিক সংস্কার স্তব্ধ হয়ে পড়েছে, আর্থিক বৃদ্ধির হার নিম্নমূখী, পড়েছে টাকার দামও৷ এছাড়াও, তাঁর বিরুদ্ধে মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের দুর্নীতিপরায়ণাতা নিয়ে নীরব থাকারও অভিযোগ উঠেছে৷ সবমিলিয়ে তাঁর ভাবমূর্তি যথেষ্ট মলিন৷
কয়লাকাণ্ডে বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিতে চলতি অধিবেশনে সংসদ অচল থাকার প্রসঙ্গটিও পত্রিকাটি উল্লেখ করেছে৷ বৃদ্ধির হারের নিম্নগতির পাশাপাশি নির্বিচার দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ভারত বিশ্বশক্তি হতে পারবে কিনা সেই সংশয়ও জানিয়েছে পত্রিকাটি৷
এদিকে, মার্কিন সংবাদপত্রে প্রকাশিত নিবন্ধ দেশে রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন তুলেছে। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি বলেছে, এই সরকার যে দুর্নীতিগ্রস্ত তা সারা বিশ্বই জেনে গেছে। এতে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। কংগ্রেস প্রত্যাশিতভাবে মনমোহনের পাশেই দাঁড়িয়েছে।দলীয় মুখপাত্র জয়ন্তী নটরাজন মার্কিন পত্রিকার সমালোচনা করেছেন।
অন্যদিকে, সমালোচনার মুখেও অনড় পোস্ট। কোনও কোনও সূত্র থেকে বলা হয়েছিল যে, নিবন্ধটির জন্য ক্ষমা চেয়েছে তারা। কিন্তু পোস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ক্ষমা চাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই।
পত্রিকাটি বলেছে, মনমোহনের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে আর্থিক সংস্কার স্তব্ধ হয়ে পড়েছে, আর্থিক বৃদ্ধির হার নিম্নমূখী, পড়েছে টাকার দামও৷ এছাড়াও, তাঁর বিরুদ্ধে মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের দুর্নীতিপরায়ণাতা নিয়ে নীরব থাকারও অভিযোগ উঠেছে৷ সবমিলিয়ে তাঁর ভাবমূর্তি যথেষ্ট মলিন৷
কয়লাকাণ্ডে বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিতে চলতি অধিবেশনে সংসদ অচল থাকার প্রসঙ্গটিও পত্রিকাটি উল্লেখ করেছে৷ বৃদ্ধির হারের নিম্নগতির পাশাপাশি নির্বিচার দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ভারত বিশ্বশক্তি হতে পারবে কিনা সেই সংশয়ও জানিয়েছে পত্রিকাটি৷
এদিকে, মার্কিন সংবাদপত্রে প্রকাশিত নিবন্ধ দেশে রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন তুলেছে। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি বলেছে, এই সরকার যে দুর্নীতিগ্রস্ত তা সারা বিশ্বই জেনে গেছে। এতে প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। কংগ্রেস প্রত্যাশিতভাবে মনমোহনের পাশেই দাঁড়িয়েছে।দলীয় মুখপাত্র জয়ন্তী নটরাজন মার্কিন পত্রিকার সমালোচনা করেছেন।
অন্যদিকে, সমালোচনার মুখেও অনড় পোস্ট। কোনও কোনও সূত্র থেকে বলা হয়েছিল যে, নিবন্ধটির জন্য ক্ষমা চেয়েছে তারা। কিন্তু পোস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ক্ষমা চাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই।
No comments:
Post a Comment