রাতভর অভিযান চালিয়ে পার্ক স্ট্রিট থেকে অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করে অপহরণকারীদের পাকড়াও করল পুলিশ৷ অপহৃত ব্যবসায়ী উপেন্দ্র কুমার রামের পরিবার ১ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দিয়েছে৷ তার বিনিময়ে অপহরণকারীরা ব্যবসায়ীকে মুক্তি দেওয়ার পরই পুলিশ রবিবার ভোরে হাওড়ার শিবপুর থেকে দুই ব্যবসায়ী যুবককে গ্রেফতার করে৷ ধৃতদের তোলা হয় ব্যাঙ্কশাল কোর্টে৷
১২ ঘন্টার মধ্যেই মধ্য কলকাতার তালতলার বাসিন্দা ব্যবসায়ী উপেন্দ্র কুমার রামের অপহরণ রহস্যের কিনারা হল৷ শনিবার সন্ধেয় পার্ক স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম কেনা-বেচার ব্যবসায়ী উপেন্দ্রর পরিবার৷ তাঁদের অভিযোগ ছিল,শনিবার বিকেলে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পার্ক স্ট্রিটে যান তিনি৷ পার্কস্ট্রিট পোস্ট অফিস এলাকা থেকে তাঁকে অপহরণ করে গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায় কয়েকজন দুষ্কৃতী৷
এর পরই তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে,দু’দফায় প্রথমে ৬ লক্ষ এবং পরে ১ লক্ষ টাকার মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে অপহরণকারীরা৷ তারপরই পার্ক স্ট্রিট থানা ও লালবাজারের গোয়েন্দাদের যৌথ তদন্তকারী দল কলকাতা ও হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায়৷
অপহরণকারীদের কথামোতো হাওড়ার একটি জায়গায় উপেন্দ্রর পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ বাবদ ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নেয় অপহরণকারীরা৷ উপেন্দ্র মুক্তি পেয়ে পুলিশের কাছে চলে আসার পরই অভিযানে নামেন গোয়েন্দারা৷
ভোরবেলা হাওড়ার শিবপুর থেকে প্রথমে গ্রেফতার হয় রাহুল জৈন এবং পরে হাওড়া থেকেই গ্রেফতার করা হয় ত্রিশাল জয়সওয়াল নামে দুই যুবককে৷ বান্টি নামে তৃতীয় যুবকের খোঁজ চলছে৷
পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতরা সকলেই বিত্তশালী ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান৷ নিজেরাও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত৷ তিনজনে মিলেই অপহরণ করেছিল উপেন্দ্রকে৷ রেখেছিল হাওড়া শালিমারের একটি গুদামে৷
পুলিশে দাবি, জেরার মুখে ধৃত জানিয়েছেন, উপেন্দ্র কুমার রাহুলের ভাইকে পার্কস্ট্রিটের একটি নামী কলেজে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা নিয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেননি৷ এমনকী পরে সেই টাকা ফেরতও দেননি তিনি৷ সেই টাকা আদায়ের লক্ষেই রাহুল, ত্রিশাল ও বান্টি নামে ৩ ব্যবসায়ী যুবক মিলে উপেন্দ্রকে অপহরণের ছক কষে৷ অপহরণকারীদের দেওয়া মুক্তিপণের টাকাও পুলিশ উদ্ধার করেছে৷
১২ ঘন্টার মধ্যেই মধ্য কলকাতার তালতলার বাসিন্দা ব্যবসায়ী উপেন্দ্র কুমার রামের অপহরণ রহস্যের কিনারা হল৷ শনিবার সন্ধেয় পার্ক স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম কেনা-বেচার ব্যবসায়ী উপেন্দ্রর পরিবার৷ তাঁদের অভিযোগ ছিল,শনিবার বিকেলে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পার্ক স্ট্রিটে যান তিনি৷ পার্কস্ট্রিট পোস্ট অফিস এলাকা থেকে তাঁকে অপহরণ করে গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায় কয়েকজন দুষ্কৃতী৷
এর পরই তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে,দু’দফায় প্রথমে ৬ লক্ষ এবং পরে ১ লক্ষ টাকার মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে অপহরণকারীরা৷ তারপরই পার্ক স্ট্রিট থানা ও লালবাজারের গোয়েন্দাদের যৌথ তদন্তকারী দল কলকাতা ও হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালায়৷
অপহরণকারীদের কথামোতো হাওড়ার একটি জায়গায় উপেন্দ্রর পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ বাবদ ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নেয় অপহরণকারীরা৷ উপেন্দ্র মুক্তি পেয়ে পুলিশের কাছে চলে আসার পরই অভিযানে নামেন গোয়েন্দারা৷
ভোরবেলা হাওড়ার শিবপুর থেকে প্রথমে গ্রেফতার হয় রাহুল জৈন এবং পরে হাওড়া থেকেই গ্রেফতার করা হয় ত্রিশাল জয়সওয়াল নামে দুই যুবককে৷ বান্টি নামে তৃতীয় যুবকের খোঁজ চলছে৷
পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতরা সকলেই বিত্তশালী ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান৷ নিজেরাও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত৷ তিনজনে মিলেই অপহরণ করেছিল উপেন্দ্রকে৷ রেখেছিল হাওড়া শালিমারের একটি গুদামে৷
পুলিশে দাবি, জেরার মুখে ধৃত জানিয়েছেন, উপেন্দ্র কুমার রাহুলের ভাইকে পার্কস্ট্রিটের একটি নামী কলেজে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা নিয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখতে পারেননি৷ এমনকী পরে সেই টাকা ফেরতও দেননি তিনি৷ সেই টাকা আদায়ের লক্ষেই রাহুল, ত্রিশাল ও বান্টি নামে ৩ ব্যবসায়ী যুবক মিলে উপেন্দ্রকে অপহরণের ছক কষে৷ অপহরণকারীদের দেওয়া মুক্তিপণের টাকাও পুলিশ উদ্ধার করেছে৷
No comments:
Post a Comment