রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে প্রথম ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন বসেছে৷ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে উদ্বোধন হয়েছে এই ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের৷ এই মেশিন চালু হওয়ায় অনেক সহজ হয়ে যাবে এক্স-রে করার প্রক্রিয়া৷ ডিজিটালাইজ পদ্ধতিতে এক্স-রে হওয়ায় বাঁচবে ফিল্মের খরচও৷
- এই ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের বিশেষ কয়েকটি সুবিধা রয়েছে,
- ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনে এক্স-রে করার ক্ষেত্রে ফিল্ম লাগবে না৷
- মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এক্স-রে করতে বছরে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকার ফিল্ম লাগে, সেই ফিল্মের খরচ বাঁচবে৷
- অনেক দ্রুত কাজ হবে৷
- কম্পিউটারের মাধ্যমে এক্স-রে বিভাগ থেকে সরাসরি এক্স-রে পাঠিয়ে দেওয়া যাবে অন্য বিভাগেও৷
৩১ মার্চ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষামূলকভাবে এক্স-রে মেশিন বসানো হয়৷ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু হল মেশিনে৷ এদিন ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের উদ্বোধন করেন পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভিসি নির্মল মাঝি৷
বৃহস্পতিবার বাম জমানায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন তৈরির নাম করে লক্ষাধিক টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ তোলেন নির্মল মাজি৷ শীর্ঘই এ ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট পেশ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি৷

No comments:
Post a Comment